1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : Rakibul Hasan Shanto : Rakibul Hasan Shanto
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

যুক্তরাষ্ট্রে নেপালি ছাত্রীকে গুলি চালিয়ে হত্যা ভারতীয় নাগরিকের

  • Update Time : রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১৯ Time View

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হিউস্টনে ডাকাতির সময় ২১ বছর বয়সী এক নেপালি ছাত্রীকে গুলি চালিয়ে হত্যা করেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত এক ব্যক্তি। হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের পুলিশ ৫২ বছর বয়সী ববি সিং শাহ নামের ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে।

মার্কিন পুলিশ বলছে, গত সোমবার হিউস্টনের বাড়িতে নিজের অ্যাপার্টমেন্টে খুন হয়েছেন মুনা পান্ডে নামের নেপালি ছাত্রী। তিনি হিউস্টনের একটি কমিউনিটি কলেজের শিক্ষার্থী ছিলেন। তার শরীরে একাধিক গুলির ক্ষত পাওয়া গেছে।

অ্যাপার্টমেন্টের কর্মীরা পুলিশকে বলেছেন, বাসার ভেতরে একটি মরদেহ পড়ে আছে বলে অজ্ঞাত একটি নম্বর থেকে কল করে তাদের জানানো হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। সেখানে তাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।

এই ঘটনার দুদিন পর পুলিশ ওই অ্যাপার্টমেন্টের সিসিটিভি ফুটেজ থেকে ববি সিং শাহকে সন্দেহভাজন ঘাতক হিসেবে শনাক্ত করে। পরে তার একটি ছবি প্রকাশ করা হয়। পুলিশ বলেছে, সেদিনই হিউস্টনের একটি ট্রাফিক পয়েন্ট থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ভারতীয় বংশোদ্ভূত এই ব্যক্তির বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে।

মুনা পান্ডের সৎকার ও তার মাকে যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যাওয়ার অর্থ সংগ্রহের জন্য অনলাইন ওয়েবসাইট গোফান্ডমিতে পেইজ চালু করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, উচ্চ শিক্ষার জন্য ২০২১ সালে যুক্তরাষ্ট্রে যান মুনা। সেখানে হিউস্টনের কমিউনিটি কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। গত কয়েক দিন ধরে তার মা অনলাইনে যোগাযোগের চেষ্টা করেছেন।

হিউস্টনে বসবাসরত নেপালি এক নাগরিক বলেন, ‌‌মুনার ফোন সবসময় অনলাইনে ছিল বলে জানিয়েছেন তার মা। রোববার রাতের পর ফোন অফলাইনে পাওয়া যায়। মুনার শরীরে তিনটি গুলির ক্ষত পাওয়া গেছে। তার মরদেহ বিছানায় পড়ে ছিল। এই হত্যাকাণ্ড কীভাবে ঘটেছে, তা তদন্তে বেরিয়ে আসবে।

মুনা পান্ডে তার বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান বলে জানিয়েছেন নেপালি ওই নাগরিক। গোফান্ডমিতে এখন পর্যন্ত ৩০ হাজার মার্কিন ডলার সহায়তা পাওয়া গেছে। এই অর্থ মুনার সৎকার ও তার মাকে যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে আসার কাজে ব্যয় করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

সূত্র: নিউইয়র্ক পোস্ট।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..